অপারগতা
সমস্ত জন্ম কথায় লেখা থাকে কোলাহলের স্তব্ধতা ।
কখনো
শব্দে,কখনও বা নৈশঃব্দিক আগুনে ।
এই যে আমাদের দৃশ্যে ভরা চিত্র কল্পনা
বিবাহ চোখ নিয়ে সাজানো মুখরতা,এসব সব কিছুই
নিঃশব্দে
এসে বসে থাকে চক্রে চক্রে,জীবনচক্রে।
শব্দ তখনই আসে,যে ঋতুর নাম অপারগতা…
নিহত
হয়ে যাই প্রতি মুহূর্তে,জল-নদী-হরিবোল ধ্বনির হাতে।
জন্মকে ছুঁয়ে থাকি জেনেই কি মৃত্যু কে হারাতে চাই
না কেউ !
অদৃশ্য
ঘুম হয়ে বসে থাকে যে ঘুমঘর
কেই বা জানে তাকে ?
স্পর্শ
রেখে যাই স্বার্থহীন পথে কে কোথায়
অচেনা চেনেই শুধু তাকে ।
অথচ এই
মুঠো দ্যাখো, সেই স্পর্শে যে জল ঝরে যায়
নিজস্ব দর্পণের কাছে,সেও কি কখনো স্বার্থহীন…?
ঘুমঘর জেগে থাকে তাই অদৃশ্যে চিঠি লিখে
জলবিন্দু
জানে সেকথা,আর বোঝে কিছু আয়না।
আমাদের পথ তবুও এঁকে যায় নিঃস্বার্থের অদৃশ্য বাহানা
।
No comments:
Post a Comment